হঠাৎ হাই ব্লাড প্রেসার হলে করণীয় উপায় কি

হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয় উপায় কি যারা উচ্চ রক্তপাত বা হাই ব্লাড প্রেসারে ভোগছেন তাদের ব্লাড প্রেসার যদি দ্রুত অনেক বেড়ে যাই তখন  বিপদজনক অবস্থা হতে পারে। তাই আজকে আমি আলোচনা করব কি কি ভুলের কারণে ব্লাড প্রেসার বাড়ে।
হঠাৎ-হাই-ব্লাড-প্রেসার-হলে-করণীয়-উপায়-কি
তাই আমরা আজকে এই পোস্টে জানবো কিভাবে উচ্চ রক্তপাত বা ব্লাড প্রেসার কমাবেন আপনি যদি উচ্চ রক্তপাত বা ব্লাড প্রেসারে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই পোস্টটি আপনার জন্য।

পোস্ট সূচীপত্রঃ হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয় উপায় কি

রোগী যদি না জানে যে তার উচ্চ রক্তচাপ আছে কী

আচ্ছা এটাও কি সম্ভব যার রোগ সে আবার জানে না কিভাবে শুধু সম্ভব তাই না এবং গবেষণায় দেখা গেছে উচ্চ রক্তচাপের অর্ধেক রোগী জানেনা যে তারা এ রোগে ভোগছেন কারণ এ রোগের সাধারণত কোন লক্ষণ দেখা দেয় না। একমাত্র ব্লাড প্রেসার মাপলেই বোঝা যায় কার উচ্চ রক্ত চাপ আছে এক বছরের মধ্যে যারা উচ্চ রক্তচাপ মাপেননি তারা বুঝবেন না। যে আপনাদের এ রোগ আছে কি না না জানলে চিকিৎসাও হবে না জীবন যাপনে কোন পরিবর্তন আসবে না তখন রক্তচাপ অনেক বেশি বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। ব্লাড প্রেসারের ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দেওয়া অনেকেই ডাক্তারের পরামর্শে ব্লাড প্রেসারের ওষুধ খাওয়া শুরু করেন তারপর দেখা যায় অনেকেই একটু সুস্থ হয়ে গেলে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দেয় আপাতত দৃষ্টিতে শরীরে কোন সমস্যা হয় না। তবে হাই ব্লাড প্রেসার নীরবে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ পতঙ্গ ক্ষতি করতে থাকে যেমন ধরেন উচ্চ রক্তচাপের কারণে রক্তনালির ক্ষতি হতে পারে রক্তনালীর এই ক্ষতি হঠাৎ একদিন মাঝরাতে রক্তচাপ অনেক বাড়িয়ে দিতে পারে। 
এজন্যই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ব্লাড প্রেসারের ওষুধ খাওয়া বন্ধ না করতে অনুরোধ করেন।


ব্লাড প্রেসারের ওষুধ কমিয়ে খাওয়া ডাক্তার তিনটা ওষুধ দিয়েছিল আপনি একটা খাচ্ছেন অথবা তিন বেলা খেতে বলেছিল আপনি এক বেলা খাচ্ছেন। কারণ জিজ্ঞেস করলে অনেকেই বলেন আমার শরীরে তো কোন অসুবিধা হচ্ছে না আমি তো ভালোই আছি এমনটা করার কারণে আপনার ব্লাড প্রেসার বেড়ে যেতে পারে সেটা আপনি হয়তো বুঝতেও পারবেন না। এখানে স্পষ্ট করে এমনটা নয় ব্লাড প্রেসার ওষুধ সারাজীবন ধরে খেতে হবে। এবং একই পরিমাণে খেতে হবে এমনটা নয়। অবশ্যই পরিস্থিতি অনুযায়ী বাড়ানো বা কমানো যেতে পারে। এমন কি ওষুধ বন্ধ করে দেওয়া যেতে পারে তবে এটা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী করা উচিত। ওষুধ খেতে ভুলে যাওয়া ব্লাড প্রেসারের ওষুধ সাধারণত প্রতিদিন খেতে হয় কিন্তু হাই ব্লাড প্রেসার হলে রোগীদের ব্যথা বা অসুস্থতে থাকেন না তাই অনেক রোগী ওষুধ খেতে ভুলে জান। যেমন আমাদের শরীরে যদি জ্বর বা প্রচন্ড মাথা ব্যথা হয় তখন আমরা ওষুধ খাই আবার ভালো হয়ে গেলে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দেই এরকম করলে ব্লাড প্রেসার বাড়ার অনেক ঝুঁকি থাকে তাই অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শে নিয়মিত ব্লাড প্রেসারের ওষুধ খাওয়ার চেষ্টা করবেন। 

হঠাৎ হাই ব্লাড প্রেসার হলে করণীয় উপায় কি

শান্ত থাকুন এবং বিশ্রাম নিন একদম ক্লান্ত থাকার চেষ্টা করুন এবং টেনশন বা ভয় আপনার কে আরো খারাপ করে দিতে পারে একটি নিরিবিলি ঠান্ডা ধরে বসুন বাসে থাকুন গভীরভাবে শ্বাস নিন ধীরে ধীরে গভীর শ্বাস নিয়ে এবং হারুন এটি নার্ভ সিস্টেমে কে শান্ত করে রক্তচাপ কমাতে অনেকটাই সাহায্য করে থাকে পানি পান করুন সাধারণত প্রথম বা গরম পানি ধীরে ধীরে পান করুন সেই মুহূর্তে কোন প্রতিজ্ঞা জাত খাবার লবণ বা ক্যাফিন গ্রহণ করবেন না। ঘরে যদি প্রেসার কমানোর ওষুধ থাকে তাহলে আপনি যবে আগে থেকেই প্রেসার কমানোর ওষুধ খেয়ে থাকেন টিউশন অনুযায়ী নির্ধারিত ওষুধ নিতে পারেন প্রেসার মাপুন যদি বিপি মেশিন থাকে সাথে সাথে প্রেসার মেপে রাখুন এবং ১৫ বা ৩০ মিনিট পর আবার মাপন ধারে বা পায়ে গরম পানি দিন হালকা গরম পানিতে বা ভিজিয়ে রাখলে রক্তচাপ কমাতে অনেকটাই সাহায্য করবে।

কিভাবে বিশ্রাম নিবেন এবং শান্ত থাকবেন

আরাম দায়ক অবস্থানে বসে পড়ুন বা শুয়ে থাকুন শক্ত জায়গায় হেলান দিয়ে বসুন বা চিত হয়ে শুয়ে থাকুন চোখ বন্ধ করুন এবং সমস্ত মনোযোগ দিন শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার জন্য। ধীরে ধীরে নাক দিয়ে শ্বাস নিন ৩-৫ সেকেন্ড এবং কিছুক্ষণ ধরে রাখুন ২-৪ সেকেন্ড পর্যন্ত ধীরে ধীরে মুখ দিয়ে শ্বাস ছেড়ে দিন ৫-৭ সেকেন্ড এটা পাশ থেকে সাত বার করলে হৃদয়স্পন্দন নরম হবে এবং প্রেসার কিছুটা কমার সম্ভাবনা থাকে। পরিবেশ এবং পরিবার শান্ত রাখুন আশেপাশে আলো ও শব্দ কমিয়ে দিন মোবাইল বা টিভি ল্যাপটপ ইলেকট্রনিক্স বন্ধ রাখুন। নিজেকে বলুন আমি ঠিক আছি এটা অস্থায়ী যে মানসিক চাপ কমবে মনে রাখবেন শরীর যখন রেস্ট মরে যায় তখন সিমপ্যাথি ট্রিট নার্ভ কম হয়ে থাকে তার জন্য প্রেসার অনেকটাই কমে আসার সম্ভাবনা থাকে। 

কেন ভালো পরিবেশে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ

অতিরিক্ত শব্দ বা আলো গরম বা ব্যস্ত পরিবেশে সাময়িক উত্তেজনা বাড়ায় যা রক্তচাপকে আরো বাড়িয়ে দিতে পারে তাই এমন পরিবেশে থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখুন এবং শান্ত ঠান্ডা শান্তিদায়ক পরিবেশে যাওয়াই আপনার জন্য ভালো। কিভাবে ভালো পরিবেশে যাবেন। একা অনির বিড়ি জায়গায় যান এবং বাসার এমন একটি ঘরের যান যেখানে কম লোকজন থাকে এবং ছোট বাচ্চাকাচ্চা থাকে না আলো কম শব্দ নেই মোবাইল টিভি বন্ধ যেকোনো উত্তেজক ডিভাইস বন্ধ রাখুন ও আলো তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখুন হালকা-ালো দিন বা জানালা খুলে প্রাকৃতিক বাতাস নেন কোন গান বা মিউজিক শুনবেন না নিজের পছন্দের জায়গায় বসুন বসে থাকুন যেমন একটা আরামদায়ক বিছানা বা নরম চেয়ারে বসা খুব ভালো।

ভালো পরিবেশে যাওয়ার উপকারিতা

হঠাৎ হাই ব্লাড প্রেসার হলে বা মানসিক চাপে যখন আপনি একটি শান্ত পরিবেশে যাবেন তখন শরীর ও মনের ওপর তাৎক্ষণিকভাবে প্রভাব পড়ে এবং সাময়িক উত্তেজনা কমে শান্ত পরিবেশে থাকলে। Sympathetic Nervous System ধীরে ধীরে শান্ত হয় যার রক্তচাপকে কমাতে অনেকটাই সাহায্য করে হৃদয়স্পন্দন স্বাভাবিক হয়। বাইরে শব্দ আলো চাপ থেকে দূরে গেলে ব্রেন স্ট্রেস ফর মুন নিঃসরণ কমে যাওয়ার অর্থ চাপ কমাতে অনেক সাহায্য করে থাকে শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক হয় শান্ত পরিবেশের শ্বাস নেওয়া কে সহজ করে তোলে শরীর ও মস্তিষ্কে পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন পৌঁছে থাকে। ঘুম ও বিশ্রাম এর জন্য ভালো চাপমুক্ত পরিবেশ ক্স শরীরকে শান্ত রাখে যা ঘুম বা বিশ্রামের জন্য উপযুক্ত পরিস্থিতি তৈরি করে থাকে।

ব্লাড প্রেসার এর ওষুধ খাওয়ার উপকারিতা

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং ওষুধ রক্তনালির সংকোচন কমিয়ে রক্তচাপকে স্বাভাবিক করে তোলে তার জন্য আর ওর রক্তনালীর ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে না। হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে নিয়মিত প্রেসার কম থাকলে হার্টের সমস্যা হয় না যেমন হার্ট অ্যাটাক বা হার্ট ফেলিওর হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে। ইস ট্রাক মস্তিষ্কের আঘাত থেকে রক্ষা করে উত্তর রক্তচাপ স্টোকের প্রধান কারণ হয়ে থাকে ওষুধ নিয়ন্ত্রণে থাকলে স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায় কিডনির সমস্যা থেকে রক্ষা করে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকলে কিডনির ক্ষতি কম হয় এবং তার কার্যক্ষমতা ভালো থাকে। জীবনে মান উন্নত করে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকলে শরীরের সুস্থ থাকে দৈনন্দ কাজকর্ম করতে ভালো লাগে এবং জীবনটা অনেকটাই ভালো থাকে যার কারণে কোন দুশ্চিন্তা বা সুচিন্তা থাকে না।

ভালো পরিবেশে ওষুধ খাওয়ার উপকারিতা

টেনশন মুক্ত পরিবেশে ওষুধ খাওয়া ভালো মানসিক চাপ কমলে শরীরের প্রতিক্রিয়া স্বাভাবিক হয় যখন আপনি দুশ্চিন্তায় থাকেন শরীরে কোর্টিসল ও অ্যাড্রেনালিন নামের স্ট্রেস বেড়ে যায় যা ওষুধের কার্যকরী বাধা সৃষ্টি করে থাকে। ওষুধের জন্য প্রস্তুত করে থাকে যা আপনার শরীরের জন্য অনেকটাই উপকারিতা রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক থাকে যা অস্থিরতা বা উত্তেজনায় হৃদয়স্পন্দন বেড়ে যায় ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাই। শান্ত অবস্থায় রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক থাকায় ওষুধ দ্রুত শরীরে ছাড়িয়ে পড়ে এবং দ্রুত কাজ করতে অনেকটাই সাহায্য করে। 

কেন হঠাৎ হাই ব্লাড প্রেসার

মানসিক চাপ বা টেনশন এ থাকা অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা বা রাগ ভয় উত্তেজনার কারণে রক্তচাপ হঠাৎ বেড়ে যেতে পারে ঘুমের অভাবের কারণেও হঠাৎ হাই ব্লাড প্রেসার হয়ে থাকে যেমন ঘুম ঠিকমতো না হলে নার্ভাস সিস্টেম উত্তেজিত হয় যার পেশার বাড়িয়ে দেয়। আবার খাদ্য অভ্যাসের জন্যও হাই ব্লাড প্রেসার হঠাৎ বেড়ে যেতে পারে। যেমন অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবার খাওয়া প্রতিক্রিয়া জাত খাবার খাওয়া ক্যাফিন বা বেশি চা-কফি খাওয়া বেশি ফ্যাট বা চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া যা হঠাৎ হাইট ব্লাড প্রেসার বাড়াতে সাহায্য করে এবং অতিরিক্ত ধূমপান করা এই অভ্যাসটা খুবই খারাপ। শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়ামের পর হঠাৎ অতিরিক্ত পরিশ্রম বা ভারী কাজ করলে রক্তচাপ বাড়তে পারে এবং কিছু ওষুধের কারণে হঠাৎ হাই ব্লাড প্রেসার বাড়তে পারে যেমন জন্ম নিয়ন্ত্রণ বিল স্ট্যান্ড হিস্টোরিয়েড এগুলোতে হঠাৎ রক্তচাপ বাড়াতে পারে।

কি কি লক্ষণ দেখা গেলে ডাক্তার দেখাবেন

যদি যখন তখন মাথা ব্যথা করে এবং নিতে কষ্ট হয় বুক ধরফর করে অথবা স্বাভাবিক ভাবে শ্বাস নিতে সমস্যা হয়। চোখে ঝাপসা দেখেন বা দৃষ্টিশক্তি কমে যায় তাহলে প্রেসার খুব বেশি বেড়ে গেলে চোখে রক্তনালীতে অনেকটাই প্রভাব পড়ে বুকের মাঝখানে বা বাঁ দিকে ব্যথা এটা হার্ট এটাকের ইঙ্গিত হতে পারে তাই দেরি না করে হাসপাতালে দ্রুত যান শরীরের এক পাশ অবিশ হয়ে যাওয়া। বা একভাবে জড়িয়ে যাওয়া এটি স্ট্রাকের পূর্ব লক্ষণ হতে পারে নাক থেকে রক্ত পড়া যেমন অতিরিক্ত প্রেসার নাকে রক্তনালী ফাটিয়ে দিতে পারে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া বা ব্রেনশক্তি হারিয়ে যাওয়া খুব উচ্চ পেশার মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হলে আপনি অজ্ঞান হয়ে যেতে পারেন।

কখন হাসপাতালে যাওয়া জরুরী

বুকভর ফর বা ব্যথা করা হঠাৎ বুকের মাঝখানে চাপ বা ব্যথা অনুভব হলে এটি হার্ট এটাকে লক্ষণ হতে পারে মাথা ঘোরা প্রচন্ড মাথা ব্যথা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়া প্রেসার অতিরিক্ত বেড়ে গেলে ব্রেন বা রক্ত চলাচল করতে সমস্যা হতে পারে চোখে ঝাপসা দেখা বা দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলা রেটিনাতে প্রভাব পড়লে অন্ধত্ব পর্যন্ত হতে পারে শুনলে এক পাশ অবিশ হয়ে যাওয়া বা জড়িয়ে আসা এটি স্ট্রাক এর ব্রেন স্টক এর লক্ষণ হতে পারে তাই সময় নষ্ট না করে। দ্রুত ৯৯৯- এ নাম্বারে সরাসরি কল করে হাসপাতালে যান।

শেষ কথাঃ হঠাৎ হাই ব্লাড প্রেসার হলে করণীয় উপায় কি

দুপুরে আমরা হঠাৎ হাই ব্লাড প্রেসার হলে কি করবেন এটা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি আপনার যদি ঘন ঘন হঠাৎ হাই ব্লাড প্রেসার বেড়ে যায়। এই পোস্টটি পড়ে আশা করি আপনার হঠাৎ হাই ব্লাড প্রেসার হওয়া অনেকটাই কমে যাবে। আমরা বিস্তারিত সবকিছু বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করেছি যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন আর যদি তেমন বেশি ভুল হয়। তাহলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করতে পারেন বা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন, ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আপনি গো টাচ বিডি তে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url